4.5/5 - (2 votes)

পয়স্বিনী’—অনমনীয় স্পৃহায়;

লোহিত বর্ণের ধেনুর কাছে, সহজাত হার-হারে।

ভাঙ্গা মানচিত্রে একটা কোঙর গিরগিটি হয়ে,

চোখের বাতায়নের শিক—বেয়ে-ওঠে অভিসারে!

কেবল,অবরুদ্ধ পিঞ্জরের প্রাণনই জানে—

উড্ডীয়মান খেচরের আমোদ।

যেমনটা আমি জানি তোমার আগ্রাসিত জবানে;

কৈফিয়ত চাওয়া গঁজনা-প্রমুখ।

তোমার চলতি পথে,লাল স্মারকচিহ্ন;জ্বলে উঠে চিরতরে।

স্মারকচিহ্ন দেখে—

বিষ্ময়চিহ্নের মতোন বেবাক দাঁড়িয়ে যেতে হয় আমার।

আমি আর এগোতে পারি না— ‘শতরুপা’!

চক্ষুলজ্জার ভয়ে,তোমার কথায় জন্মবারে চুল কাটানো হয় না কতোকাল—

বিষ্যুদবার আমার জন্মবার!

ঐ মৌসুমে বুকের পানিপ্রবাহ; স্বাভাবিক রাখতেই—খোলা থাকে ফারাক্কা বাঁধ।

তোমার বিমুখকরণে—

উত্তর গোলার্ধের সবদেশ সহ, আমার বালিশে নামে—সর্বকালের দীর্ঘতম রাত!

তুমি—এমন এক বিবাদবান্ধব গাছ!

যার গায়ে কেটেকুটে যোগ করি আমাদের নামের প্রথম অক্ষর।

guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments