একটা পূর্ণচ্ছেদের(।) পশ্চাতে তোমার স্থিতি জানলে;
রেনেসাঁ যুগের ভবিতব্য বায়ুর গতিবেগ মাপতে অপারগ হ’য়ে উঠে দ্যোতিত এনোমিটার।
রক্তক্ষরণে সায়াহ্ন মূর্ছা গেলে—পূর্ণতা পায় উজবুক রাতের বিনয়ী ফ্যান্টাসি!
নির্মোক উন্মোচনে যদি দ্যাখা হয়ে যায় সহচরের টক্সিক অবয়বের সাথে,
অকালেই মারা যাবে বোলে সায় দেয় ভূষন্ডির কাক।
উষর ভূমিতে উদগত হয় যদি বৈভব মরদ শস্য—
চেখে দ্যাখে নেওয়া হোক নেমেসিসের রক্তে হিমোগ্লোবিন আছে কতোটুকু?
তথাপি মৌসুমি বায়ুর অগ্র দন্তমূলে উক্তি উঠে একদিন—’নালায়েকের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে না,থাকে তেষট্টিটা সরস সন্ধ্যা ‘।
মারিজুয়ানার ক্ষেত মুখে তুলে দিয়ে লাইটারের আগুনে মুখাগ্নি কোরে যে স্বজন,
জানিবার ইচ্ছা লয়ে তার কাছে অনুসন্ধান করি—
‘রহিত কোরা স্টেইনলেস প্রথা কি মরিচা ধরার সমস্যা থেকে মুক্ত?’
শেষ সংলাপে বিশেষ দ্রষ্টব্য হিসেবে জ্ঞান করিঃ
‘সংবৃত তোমার সঙ্গে পরপতির মিলনকে গুরুচন্ডালী দোষ বোলে।’