এই রায়ট রায়ট খেলায়
মূর্খচোদা’রা দৌঁড়ায়।
কে চোষে ললিপপ?
কোন হালায় গুঁতায়?
হুঁশ নাই হুতাশি’র
কে খেলে গোল্লাছুট?
বন্ধ করে দে শ্লা
স্যোসাল মিডিয়া।
শাউয়ার দ্যাশে
কি বালের ইন্টিলেকচুয়ালিটি।
২.
মাযহাবের নামে খুন পিয়ানো যায়।
এ্যই ভুলে’র কোন কাফফারা নাই।
বরঞ্চ, ইনাম মিলে চকচকে যোনী।
৩.
মূর্খ হয়ে ওঠে পাদ্রী।
রাষ্ট্রের নিতম্ব চোষে বুর্জোয়া।
৪.
গুম, খুনে রাষ্ট্রের কোন বাল ছেঁড়া যায়নি।
এতো মেরুদন্ডহীন ল্যাংড়া মিডিয়া মাত্র।
কালো হরফে লিখবে –
আমরা শোকাহত।
প্রাণের চাইতে স্পন্সর মহান।
জবাবদিহিতা’য় উচ্চারিত হবে –
শো মাস্ট বি গো অন।
৫.
শিশুদের গেলানো হচ্ছে জিপিএ ফাইভ।
বুড়োরা নেশাচূর বিসিএস জপে জপে।
শিক্ষার নামে রাষ্ট্র মূলত আফিম গিলাচ্ছে।
চাকচিক্যের ভেতরে ভেজাল পণ্যের চাষ।
বদহজম হতে হতে গবেষণা’র নামে
সোনা কেটে মুড়ি খাওয়া হচ্ছে যত।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বসে আছে বিচি লেস ভিসি।
পলিটিক্যাল-ইন্টেলেকচুয়াল মিলে মিশে চুষছে
বুর্জোয়া মহামান্য ল্যাওড়া।
ছাত্ররাজনীতি খুবলে খাচ্ছে কতেক সোনালী ভবিষ্যত।
ইস্যু যেন একেকটা ভায়াগ্রা।
বৌদি ক্লিভেজ দেখিয়ে দাঁড় করিয়ে দেয়।
পেঁয়াজের ঝাঁজে জল খসিয়ে মারে।
দাদাদের দাদাগিরি চলবে।
কোথাও কোন রা করা মানা।
আয়, কাপড় তুলে মানিয়ে নে মানুষের বাচ্চা।
৬.
প্রেম, ভালবাসা, বন্ধুত্ব হইতাছে চোদার ধান্ধা।
পজিশন মত সুখ। কাইত হইলে স্নায়ুযুদ্ধ।
৭.
মস্তিস্ক বিকোইনি তাই
ভাইয়ের সাথে সেলফি নাই।
৮.
দূর্ভিক্ষে মৃত মানুষের হাড়গোড়ে স্থাপিত সাম্রাজ্যের প্রাচীর।
প্রেমিকের করোটি বিছিয়ে তৈরী হচ্ছে যে গালিচা।
তাতে মানুষ নয়;
হেঁটে যায় পিচাশ দেবতা।
৯.
মন্ত্রি কহিলেন, ” আমরা পাঁচখানা তদন্ত কমিটি প্রসব করিয়াছি।”
জনতা জনার্দন আপনারা হা-হুতাশ করিবেন না।
রিপোর্ট আসুক।
আমরা তুরন্ত বেগে বে-বস্তা নিব।
কতেক নোট নিয়া যান। শৎকারে কার্পণ্য করিবেন না।
অতঃপর,
হাত-পা-গুর্দা-কলিজা তো গেলই। আমরা মূর্দার হাড় মাটি হওয়া পর্যন্ত রিপোর্টের অপেক্ষায় থাকলুম।
১০.
মতাদর্শের দ্বন্দে বন্ধু বিয়োগ;
শেষতক যারা ছিল জোটবদ্ধ
খাস কামরায় –
কে হবে মাঝি?
নিজস্বতার স্বার্থপরতা’য়
বন্ধুটি তার গলা কেটে দিল অন্ধকারে
দ্বিধাহীন, বিশ্বস্ত, আপন কে হবে আর!
১১.
ভয়ের সাথে বাবা মিশিয়ে খাচ্ছে জনতা।
না পরছে ঘুমাতে। না পারছে যুদ্ধ করতে।