বাড়ির সামনে দিয়ে বয়ে যায়
এক স্রোতস্বিনী নদী
আমি তার নাম দিয়েছি সীতা।
শীত গ্রীষ্ম বর্ষায় সে একি রকম থাকে
শুধু ফুলে ওঠে যখন পড়ে তার বুকে
পূর্ণিমার আলো
তখন সে বৃষ্টির মতো কান্না নিয়ে
হেঁটে আসে অতলে।
পাপের কপালে ছেপে সুখে ভরা টিপ
দুটি বিপরীত আত্মা মিলিয়ে যায় জলে।
সম্পর্কগুলো ঝুলিয়ে রেখে দেয়াল
তুমি শিশুর মতো বৃষ্টির কথা কও
জনশূন্য মাঠে রতির কথা কও
কখনো আমার কথা কও না
মসজিদ ভেঙে মন্দির হয়
তুমি ঘর ভেঙে আমার হও না।