প্রকৃতির সিলেবাসে এখন অনুভবে গ্রীষ্মকাল। রোদ্দুর গায়ে মাখাটাই স্বাভাবিক, তবে চলার পথে যদি কোনো শিরীষের দেখা পাওয়া যায় , তার ছত্রছায়ায় দাঁড়িয়ে এইটুকু বলা ই যায় যে অস্বস্তির সাপেক্ষে কিন্তু স্বস্তি ঠিক ফিরে আসে। আসলে এই কথাগুলো বলার কারন তো একটা আছেই। সবাই বলবে তোমার কারন তো মেঘবালিকা অবশ্যই। তবে আমি প্রতুত্তরে বিশ্বাসী নই। শুধু এইটুকু বলতে পারি যাকে প্রতিকী করে জীবনের ইচ্ছেটাই পাল্টে ফেললাম, তার নিশ্বাস টা গায়ে মাখবো না , সেটা তো হতে পারে না । আর একটা কথা , যে মেঘবালিকার অভিসন্ধি তে গ্রীষ্ম কে বসন্ত মনে হয়, শীত কে বর্ষা মনে হয় তার তো ঝাড়বাতি জ্বলজ্বল করবেই। প্রাসঙ্গিক ভাবে কেউ বলতেই পারে যে মেঘবালিকা কে নিয়ে ভালোবাসা টা ব্যঞ্জনধর্মী কেন ? মৃদু হাসি মুখে দুরের পশ্চিম আকাশের দিকে তাকিয়ে তখন আমাকে বলাই এর মতো বলতে হবে ……….. যখন মনের সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছিল, আমি হেরে গিয়েছিলাম। ঠিক তখন মেঘবালিকা আমাকে তার যুদ্ধের কথা শুনিয়েছিল। তখন বুঝতে পারলাম, মেঘবালিকা আর ভালোবাসার কোনো বৈসাদৃশ্য নেই। আর মেঘবালিকা আমার কাছে একগুচ্ছ কবিতার সংকলন। তাই ভালোবাসা টাও চিরন্তন।
2024-04-03