আধার যখন আমায় দুমড়ে মুচড়ে
নিশেষ করে দিয়েছিল,
তখন কোথাও দেখা মেলেনি দিগন্ত নামের দৃষ্টিভ্রমের,
যখন আমার চোখে ছিল ধূসর ক্ষোভ,
সেথায় ছিল ইবাদতের অধর খুব,
চেয়েছিলাম তোমায় আমি দশ মাত্রিক আলোর প্রান্ত হতে
কিন্তু পেলাম ওষ্ঠ আমি বিচারদিনের স্তবদ্ধতা নিয়ে।
হয়তো এখানে আছে অন্য বাণি,
স্রষ্টার দেয়া শর্তগুলো আজ খোদাই
থাকলেও ম্লান হয়ে যায়,
মনের ভেতর কোকিল একা ডাকছে বনে
আমার গানে,
বিষন্নতার প্রশ্ন ঘিরে আমার দেহে পুড়ছে সবই,
চেয়েছিলাম তোমায় আমি দশ মাত্রিক আলোর প্রান্ত হতে
কিন্তু পেলাম ওষ্ঠ আমি বিচারদিনের স্তবদ্ধতা নিয়ে।
স্রষ্টা আমায় বললো কানে তৈরি আছো জোড়ায় তুমি,
তবু আমি চাইছি শুধু তোমার ছোয়া আমার পরী,
তোমার চোখের রাস্তা খুজে চিন্তে চাবো জগৎখাণি।
তুমি আমার জোড় না হলে জগৎ থেকে মুক্তি নিব
তোমার ঠোটের স্পষ্ট ঘ্রাণে জগৎ শুধা মিটিয়ে নিব
চেয়েছিলাম তোমায় আমি দশ মাত্রিক আলোর প্রান্ত হতে
কিন্তু পেলাম ওষ্ঠ আমি বিচারদিনের স্তবদ্ধতা নিয়ে