আধোনীল শিরা থেকে তুলে নাও জলদ স্নিগ্ধতা।
কান পেতে শুনে নিও খুরের ধ্বনি ও হ্রেষা।
আরক্ত আভায় রঙিন ঘাগরার ঘের জুড়ে যে প্রাচীন বেহালা বাজে,
সেখানে এক ফুঁৎকারে নিভে যায় প্রদীপ;
তখন রাত্রির রঙ বদলে গিয়ে সমর্পিত হয় রুপো রঙের কফিনে।
ঠিক এইখানে এসে দুরত্ব মিটে গেলে প্রকট হওয়া লবঙ্গ ঘ্রাণে মিশে যায় সকালের অজস্র বিকার ও বিষাদাপন্ন স্মৃতিচূর্ণ।
এমন সকাল মাত্রই জানে,
রোদেল কাঁথার নীচে ও ভাঁজে অষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকে উত্তাপ।
শীত বাতাসের পোর্টফোলিও জুড়ে অপারগ হাহাকার।
এই সব মাকালের দিনেই দেখে নিও পেকে যায় সমস্ত হরিদ্রাফল।
এগিয়ে আসছে থরে বিথরে পর্যুদস্ত আরেকটি যামিনীগন্ধা নিপুণ বিকেল,
যার ঠিক পরেই হেসে ওঠে আধোনীল শিরা, জলদ স্নিগ্ধতা।