তোমার ঠোঁটের বাগিচায় ঝড়ে পড়ে যায় দীঘকায় ভালোবাসা উপোস,
আমি জেগে থাকি,
তবুও এ সময় তোমাকে চেয়ে বসবে একরাশ বিক্ষোভ মিছিলের প্রতিটি যুবকের দল।
ধার করা প্রেমে শিকলে বাঁধা পড়বে তোমার উপচে পড়া মধ্যে যৌবেন সন্ধ্যানদী।
হাত বাড়িয়ে দাও,
পাবে নিশিযাপন এর শিশির ভেজা চন্দ্রাচ্ছন্ন মেঘনাদের মৃত্যু।
ব্যাতিত হবে তোমার বুক,
ফুলে উঠবে মাংসের তৈরি চিরযৌবনা সৌন্দর্য।
সামাজিক বিচ্ছেদ কিংবা,
নীতিমালার রূপরেখাটিতে তুমি হবে আলমারিতে গোছান নারী।
পুষিয়ে রাখা অন্ধকারের গায়ে আজও গন্ধ লেগে আছে,
যেখানে তুমি হেটেছিলে পুরো বর্ষা,
ত্রিবেদী কাল জুড়ে যেখানে আমারই বসবাস।
তবুও গান গেও না মধ্যে দুপুরে কিংবা অন্য কাউকে ছুয়ে,
তোমার স্পর্শে খুনের অবণ্টিত ইতিহাস পেতে বসেছে তোমার চোখ জুড়ে।
ধূলোর ভ্রুতে আগমনী ভালবাসার পুরোন রহস্য তুমি ডাকবে কোন সুরে! কোন রাগে!
মৃত্যুর চেয়ে, আত্মহনন কেই শ্রেষ্ঠ উপাদি দিচ্ছে,
তোমার সমাজ, আর আমার এক নিশ্বাস ভালবাসা।
তোমার ঠোঁট আমাকে দুঃখ দেয়না কাতর করে।
ঘুমের যুগল চিত্র আঁকে তোমার প্রতিটি মুহূর্ত নিয়ে,
চন্ডালের যজ্ঞের হোমে রবিবার হবে কোন এক বৃহস্পতিবার সকালে।
তোমাকে দান করেই আমি ভাজ খুলে বসি শরীর নিয়ে,
তবে পুজোকাল না আসলেই কি সঙ্গম হবে।
ইশ্বরের প্রয়োজন আমাদের মিলিত হতে হবে,
ঠোঁটের আনাচকানাচ সংসার তৈরি করতে হবে!
ত্রিভুজ নদী তে লোনাজলের সুর তুলে ভালবাসাকে কলঙ্কিত মুক্ত বিহঙ্গের মতো একটি বসন্ত দিতে হবে।
লিখে দাও ইথারে,
তুমি কোন সকালের মুদ্রিত বিকেলের আলোর প্রভা।
এবার মিলিয়ে দিও সায়রবতীর জল।
স্বান সেড়ে নিও, একটা খুন করো খুব যত্ন নিয়ে।
ঠোটের জড়তাকে দেখাও, বিদায়ী অর্থবছরে দশমিক।
তবে আসি…