বৈশাখের বাতাস মধ্য দুপুরে শরীরে এসে
ঘেঁষাঘেঁষি করে!
উত্তরের বাতাস বয়ে আনে যাবতীয় হাহাকার।
এড়াতে পারি না, বাতাস এড়ানো যায়?
বুক থেকে ফেলে দেয়া দীর্ঘশ্বাস
দরজার এসে কড়া নাড়ে!
মা তো আমার কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।
রাতবেরাতে আব্বার শাসন আঙ্গুল তু’লে।
নিদ্রাহীন নির্লজ্জ রাতে
চাদরও তো ভাঁজ পড়ে যায় নব বধুর হাতে।
জাতীয় সাংসারিক চিন্তার ফাঁকফোকরে
আমার শরীরে কবিতা ভর ক’রে।
আমি ভাঁজ পড়িনা !
চিৎ হয়ে শুই।