পৃথিবীর সমস্ত খানকির পোলা ঘুমিয়ে গেলে আমি একটি সিগারেটের পুটকিতে নির্বিঘ্নে চুমু এঁকে দিতে পারতাম!
শরীরের গাঁটে গাঁটে এমন ক্লান্তির বারোটা বাজিয়ে নেমে যেতো না আমার ছন্নছাড়া বীর্জ।
হায় ঈশ্বর! শুয়োরের বাচ্চা!
এমন পোড়াচোদা কপালে কেন শকুনের চাষাবাদ?
আমি ক্রমশ চাপা পড়ে যাচ্ছি মাংসের দাপটে
আমার হৃদয় জুড়ে কবিতার মর্মাহত ভোদা!
শুয়োরের বাচ্চারা পালাক্রমে আলুথালু করে গ্যাছে সব।
আমার সঞ্চিত স্বপ্নগুলো ইঁদুর খেয়ে নিয়ে বিড়ালের দাঁতে আজ ঝুলে ঝুলে আছে।
এই বালছেঁড়া চতুরের দেশে আমি হয়ে গেছি এক বঞ্চিত বাঞ্চোদ।
পৃথিবী গোলাকার! তাতে আমার কি বাল?!
সকালে খাওয়া হয় নি,
দুপুরে পঁচিশখণ্ড রবীন্দ্ররচনা পুড়িয়ে এখন রাতের ভাত রান্না করছি,
আমার পেটে বিধ্বংসী ক্ষুধা!
শাউয়ার ‘কাব্যতত্ত্ব’ পড়ে আমি কি করবো?
প্রেমিকাদের ফিরে যাবো?
নাকি চুরি যাওয়া সেই হারানো শৈশব ?
উপদেশ দিতে এসো না মাদারচোদ!
আমি এখন উন্মাদ, ঠিক তোমার পিতাজানের
আস্ফালিত লিঙ্গের মতোন।
অশ্লীল চোদাও কেন অসুস্থ মগজ?
সমাজের পেটিকোট খুলে খুলে তুমি কত কিছু চেটেছো, আমি কি দেখিনি?
নির্লজ্জ কাকে বলো,হে চোদারু ভাবুক?
আমি তো জানি সব নিগূঢ় নষ্টামি!
ভুলে গ্যাছো মারা-খাওয়া রাতের কথা?
দুইচোখে আমার ঘৃণার পারদগুলো ঝরছে!
চ্যাটের বিদ্রূপ নিয়ে বিব্রত কনডম খানা ফেটে গ্যাছে,
অথচ, চারপাশে কোনো পরিধানযোগ্য পলিথিনও অবশিষ্ট রাখেনি কুত্তার বাচ্চারা!
পৃথিবীতে আবর্জনা বেড়ে যাচ্ছে।
কাক জাতীয় হচ্ছে না কেন?
বোকাচোদা তাই?
নাকি কোকিলের মায়েরে চুদে দেবার মতো সাহস নেই বোলে?
মানুষগুলি নিতান্ত গরু হয়ে যাচ্ছে
পৃথিবীটা সুশীল খামার এবং
সেখানে ওলানের জং নিয়ে
দুধেল গাভীগণ জাবর কাটাচ্ছে বলদের সাথে।
পৃথিবীর সমস্ত মাদারচোদ ঘুমিয়ে গেলে
আমি পৃথিবীটা গুছিয়ে নিতে পারতাম!
কিন্তু পারছি না, কারণ খানকির পোলারা ঘুমাচ্ছে না, সবকটা পিল খেয়ে জেগে আছে
সেরা