দুপুর বেলার জনমানবশূন্য পাথারে,
হাঁটতে ছিলো এক কিশোর ছেলে।
কি যেন কি মনে করে বসে পরে পথের ধারে,
গন্তব্য ছেরে গেলাম আমি আগ্রহ নিয়ে।
আমায় দেখে সে শূন্যে তাকিয়ে আছে বিষণ্ণ মনে,
কোমরের বাঁশি যেন উঁকি দিয়ে বলে সুধাও তারে,
কেন সে একা এসে বসে আছে পথের ধারে।
সুধালাম তুমি একা কেন এখানে তপ্ত দুপরে,
তাকিয়ে রইলো সে পৃথিবির স্নেহ কনা লতানো ঘাসে।
মনে হলো তৃণক্ষেত্র বুঝি তাকে দেখে হাসে,
পরেক্ষনে বুঝি হয়তো বা তৃণ মাঝে তার কিছু মায়া আছে।
আবারও সুধালাম কি খুজিতেছ তৃণক্ষেত্র মাঝে,
বলিলো সে প্রাচীন অনুভুতি খুজি আমি সকাল থেকে সাঝে,
কি অনুভুতি খুজে পাও তুমি প্রকৃতির মাঝে ?
বলিল সে থাকো আমার সাথে সকাল সন্ধ্যা প্রকৃতির মাঝে,
সকাল সন্ধ্যা কি কেউ থাকে প্রকৃতির মাঝে?
সেই দিন খুজি আমি আজও প্রকৃতির মাঝে,
যে দিনে থাকত মানুষ এই প্রকৃতির মাঝে!