
জন্ম:৬ অক্টোবর,১৯৯৮ সনে রংপুর জেলার কেল্লাবন্দ নামের সুন্দর একটি গ্রামে।পিতা মাতার একমাত্র বড়ছেলে আমি নাম রাখে মো:মামুন মিয়া।
রংপুর শহরেই শিশু ও কৈশরের শুরু অব্দি দাপিয়ে বেড়াই বাধানবিহীণ ছন্দে। যদিও দাদুরবাসা ছিলো নীলফামারী জেলার বাবড়িঝড় এলাকায়। সেখানেও গ্রামীণ পরিবেশে জীবনের সুন্দর মুহূর্ত সঞ্চয় করেছি। আমি জন্মগ্রহণ করেছি এক হতদরিদ্র পরিবারে যার জন্ম থেকেই জ্বলার মতো জীবনের প্রতিটা পৃষ্ঠার গল্প। বড় হয়েছি ভালো ভদ্র মানুষের মেলামেশায় খেলা বলতে লাটিম,ছি দৌড়,চোর পুলিশ,মারবেল,লুকোচুড়ি। খুব কম বয়েসেই মায়ের সাথে কাজের সহকারী হয়েছি তাই খুব বেশি বা বেশি বলে জীবনে কষ্ট দুঃখ ছাড়া কিছু জুঠেনি।
এর মাঝেও সেই সব প্রিয় মানুষ যারা আমাকে পড়িয়েছেন বুঝিয়েছেন স্বপ্ন দেখিয়েছেন বিশেষ করে তাদের যারা অপমান অবহেলা করেছেন সেই সব মানুষের জন্যই আজ আমি লিখতে বলতে ও সইতে পারি।
তাঁদের সালাম জানাই যারা এই কোমল কে রক্ষা করার জন্য কথার ধারে কঠিন শামুকের মতো খোলস গড়িয়ে দিয়েছেন মনে দেহে।
সর্বপরি আমি অটোমোবাইল টেকনোলজি ডিপার্টমেন্ট নিয়ে ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ২০১৯ সালে প্রথম ক্লাসে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করি।
বর্তমানে চলছে কবিতা নিয়ে বড্ডবেশি নাড়াচাড়া।
-ওরা আমারে ইঞ্জিনিয়ার বানবার চাইলো;
আর কবিতা চাইলো কবি বানাইবো,
আর আমি তো হুর্রেএএএ কইয়া ঝাপ দিলাম
সুমিষ্টি কবিতার জলে,
এখনো ডুবেই আছি;জানিনা কেডায় কী বানাইলো।